বাংলা লেখার সময় ইউনিকোড ফন্ট ব্যবহার করুন
এটা খুবই দুঃখের বিষয় যে পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের বড় বড় সংস্থারা কেউই প্রায় কম্পিউটারে বাংলা লেখার সময়া ইউনিকোড ফন্ট ব্যবহার করছে না । যেমন পশ্চিমবঙ্গের দৈনিক পত্রিকাগুলি যেমন আনন্দবাজার, বর্তমান, আজকাল বা প্রতিদিন কেউই তাদের ওয়েবসাইটে ইউনিকোড ফন্ট ব্যবহার করে না । বাংলাদেশের কাগজ গুলোরও একই অবস্থা । এদের নিজেদের মধ্যে কোনও মিল নেই । যেমন আপনার কম্পিউটারে আনন্দবাজারের ফন্ট ইনস্টল থাকলে আপনি বর্তমানের ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন না । তার জন্য আপনাকে আলাদা করে ফন্ট ইনস্টল করতে হবে । আর এইসব ফন্টগুলি কোন সার্চ ইঞ্জিন পড়তে পারে না । ফলে আপনি গুগুল বা ইয়াহুতে সার্চ করলে বাংলা খবরের কোন লিঙ্ক পাবেন না । তারপর এইসব ফন্ট ব্যবহার করলে সেটা সার্চ করাও যায় না । ফলে আপনি বিরাট কোন প্রবন্ধের ভিতর থেকে কোনো শব্দ সার্চ করে বের করতে পারবেন না । তারপর অনেকে দাবি করে তাদের সাইট কেবল মাত্র ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দিয়েই দেখতে হবে অন্য কোন ব্রাউজার ব্যবহার করা যাবে না । এটি একটি অযৌক্তিক দাবি ।
অথচ ইউনিকোড বাংলা ফন্ট ব্যবহার করলে এইসমস্ত সমস্যার সমাধান করা সম্ভব । যদি সমস্ত বাংলা সাইট ইউনিকোড ফন্টে লেখা হয় তবে একটি মাত্র ইউনিকোড ফন্ট কম্পিউটারে ইনস্টল থাকলেই সমস্ত সাইট দেখা যাবে । আর ইউনিকোডের সুবিধাও প্রচুর । এর ফলে সাইটগুলি পুরোপুরি ভাবে সার্চ ইঞ্জিনের আওতায় এসে যাবে এবং কোন লেখা খুঁজে পাওয়াও সহজ হবে । এছাড়া একই লেখার মধ্যে যদি বিভিন্ন ভাষার লিপি ব্যবহার করার দরকার হয় তাহলে তা সহজেই করা যাবে । আপনি সহজেই গুগুলে সরাসরি বাংলায় টাইপ করে সার্চ করে এই পাতা গুলো খুঁজে পাবেন ।
ইউনিকোড ব্যবহার করার উপযোগিতার প্রমান স্বরূপ বলা যায় যে বড় বড় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি বাংলা লেখার ক্ষেত্রে ইউনিকোড বাংলা ফন্টকেই বেছে নিয়েছে । যেমন মাইক্রোসফট, বিবিসি, উইকিপিডিয়া, । আশার কথা যে পশ্চিমবঙ্গ সরকারও সাইটে বাংলা লেখার ক্ষেত্রে ইউনিকোড বাংলা ব্যবহার করছেন । ইউনিকোড বাংলা দিয়ে কত সুন্দর সার্চ যোগ্য পোর্টাল তৈরি করা সম্ভব তা জানতে দেখুন বাংলা উইকিপিডিয়া (bn.wikipedia.org) ।
অনেকের মনেই ধারনা আছে যে বাংলায় টাইপ করা খুব ভজঘট । আমিও তাই ভাবতাম । কিন্তু বর্তমানে আমি অভ্র কি বোর্ডের সাহায্যে খুব তাড়াতাড়ি বাংলা টাইপ করতে পারি । অন্তত হাতে লেখার চেয়ে তো বটেই । অভ্র কি বোর্ড কোন বিশেষ রকমের কিবোর্ড নয় এটি একটি সফটওয়্যার যার সাহায্যে ইংরাজী কিবোর্ড দিয়েই বাংলা টাইপ করা সম্ভব । বাংলা ইউনিকোড ফন্টের সাহায্যে বাংলায় মেল করা সম্ভব এবং চ্যাটিং করা সম্ভব । তাই যাঁরা বাংলা লেখার জন্য রোমান হরফ ব্যবহার করছেন তাঁদের বলি বাংলা ইউনিকোড হরফ ব্যবহার করুন । অভ্র কি বোর্ড একটি ফ্রী সফটওয়্যার এটি আপনি ডাউনলোড করতে পারবেন www.omicronlab.com থেকে । আর এই সফটওয়্যারটির সাহায্যে আপনি নোটপ্যাড বা এমএস ওয়ার্ডে সরাসরি বাংলায় টাইপ করতে পারবেন । এবং ফরম্যাটিংয়ের সমস্ত রকম সুবিধা পাবেন । একটু প্র্যাকটিস করলেই দেখবেন আপনি কত তাড়াতাড়ি টাইপ করতে পারছেন ।
তাই দেরি না করে বাংলিশ ছাড়ুন আর উপভোগ করুন বাংলা লিপিতে বাংলা পড়ার আনন্দ ।
14 comments:
চমৎকার বলেছেন। আমি প্রতিদিন বাংলা কাগজ পড়ি ইন্টারনেটে, কিন্তু শুধু সেই জন্য উইন্ডোজে ঢুকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার খুলতে হয়। আসলে বাংলা লেখার ব্যাপারটা কিছু ব্যবসায়ীদের হাতে জিম্মি হয়ে আছে (নাম বলছিনা, কিন্তু বিখ্যাত একটি ফন্ট, যা বাংলাদেশের অনেক পত্রিকা ব্যবহার করে, তার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান, বুঝে নিন)। ইউনিকোডে গেলে তাদের ব্যবসা ছুটে যাবে, এই জন্য তারা এখনও ইউনিকোড বিরোধী কথাবার্তায় ব্যস্ত।
ইউনিকোড নাই বলে সার্চ ইঞ্জিনে কিছুই বাংলা আসে না। এখন শুধু উইকিপিডিয়া, বিবিসি বাংলা, চায়নিজ রেডিও, আর অন্য কিছু স্থানে বাংলায় ওয়েবসাইট আছে। আপনার ব্লগ তো বাংলাতেই লিখছেন, কিন্তু দুঃখজনক হল যে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম ব্লগ সাইট somewhereinblog.net এ পুরাপুরি নন-স্ট্যান্ডার্ড হাবিজাবি ফন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে। ইউনিকোড ব্যবহার করতে গেলে নাকি ব্যবহারকারীরা ঝামেলায় পড়বেন, এই অজুহাতে এটা হচ্ছে।
যাহোক, আশাকরি অচিরেই বাংলা ইউনিকোডে সবাই চলে আসবেন। আসলে আসতে তো হবেই সবাইকে ... সারা দুনিয়া এসে গেছে।
--রাগিব
এটা সবাই জানে যে কারা ইউনিকোডের বিরোধিতায় রয়েছে । তারা হল বাংলা দেশের বিজয় ফন্ট গোষ্ঠী । এদের জন্যই মানুষ কনফিউজড হয়ে পড়ছেন । এখন ওপেন সোর্স সফটওয়্যারের যুগ এখন যে তাদের জারিজুরি খাটবে না সে কথা বলাই বাহুল্য । পশ্চিমবঙ্গেও বিজয় ব্যবহার হয় এছাড়া ব্যবহার হয় আই লিপ, তন্মাত্র, বাংলা ওয়ার্ড এই সমস্ত । যত দিন কম্পিউটারে বাংলা লেখা হত শুধুমাত্র প্রিন্ট মিডিয়ার জন্য ততদিন কোন প্রবলেম ছিল না । এখন ওয়েবেও সেই পদ্ধতি ব্যবহার করতে গিয়েই সমস্যা হচ্ছে । ওয়েবে সমস্ত কিছুকে একই প্ল্যাটফর্মে আনতেই হবে আর সেটা পারে একমাত্র ইউনিকোড বাংলা ফন্ট । আর somewhereinblog সম্প্রতি ইউনিকোড সাপোর্ট দিচ্ছে এরকম শুনেছি ।
হা হা, আসলেই, বিজয় গোষ্ঠীই এই কাজ করছে। ব্যবসায়ী জব্বার সাহেব বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলা কম্পিউটারায়ণের গবেষণাকে ব্যঙ্গ করে লেখালেখি করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা বাংলা কম্পিউটিং এর জন্য যা করেছেন, জব্বার সাহেব সেটাকে নিয়ে টিটকারি মারেন। উনার বিজয়ের অনেক ভার্সান কার তৈরী আমরা সবাই জানি (আনার ২ ব্যাচ সিনিয়র এক প্রকৌশলীকে দিয়ে করানো হয়েছিল ২০০০ সালের দিকে, এখন কে ডেভেলপ করছে জানিনা)। somewhereinblog এখনও বিজয় ব্যবহার করে চলেছে, যতদিন না তারা ইউনিকোডে আসবে, ততদিনের জন্য আমি তাদের সাইটে যাওয়া বাদ দিয়েছি। আশা করি আরও অনেকে বাংলা ইউনিকোডে চলে আসবে। বাংলাদেশের দৈনিক যায় যায় দিন পত্রিকাটি ইউনিকোডে আসছে, যদিও ব্রোকেন ইউনিকোড বলতে হবে, সব কিছু ঠিক আসেনা। যা হোক, আশা করি আনন্দবাজার, প্রথম আলো, সবাই সঠিক পথে আসবে।
এর সাথে অপারেটিং সিস্টেম যাঁরা তৈরী করেন তাঁদেরও এগোতে হবে। উইন্ডজে ইউনিকোড এসে গেছে, অধিকাংশ লিনাক্সেও, অ্যাপল ম্যাকেও আছে - তবে বাংলা রেন্ডারিং ইঞ্জিনটা ঠিক কাজ করে না - ম্যাকে বাংলা ইউনিকোড বেশ ভজকট হয়ে যায়। এই যেমন আমাকে ব্লগ দেখতে বা পোস্ট করতে হয় উইন্ডোজে - বাধ্য হয়েঃ-(
আপনারা বিজয়ের বিরুদ্ধে এত কথা বলছেন কেন জানি না। বি বি সি ইউনিকোডের জন্য যে ফন্ট ব্যবহার করে সুতন্নি ও এম জে এবং বিজয় একুশে সফটওয়ার তাও মোস্তফা জব্বারের তৈরি। তার সাথে আমার একটি মেলায় কথা হয়েছে এবং তার সাথে অনেক কথা বলে নিজেকে ধন্য মনে করছি। যদিও বিজয় একুশে সফটওয়ারটা আমি কিনতে চাই তাম কিন্তু ওটার দাম ৫,০০০ টাকা হওয়ায় আমি ১,০০০ টাকা দিয়ে প্রশিকা ইউনিকোড কিনি। কিন্তু ওটা সমস্যা হওয়ায় এখন আমি অভ্র ব্যবহার করি ঠিকই কিন্তু অভ্রর কোন ফন্ট ব্যবহার করিনা বিবিসির সাইট থেকে সুতন্নি ওএমজে ফন্ট ডাউনলোড করে ব্যবহার করছি। এই ফন্টা সবচেয়ে ভাল প্রিন্ট এবং যুক্তাক্ষরের জন্য এবং লেখাও সুন্দর, যত ফন্ট আছে সবই বিজয়ের ফন্ট অনুকরণ করেই তৈরি খালি নাম ভিন্ন। সব শেষে বলতে চাই , পাইওনিয়র একজনই হয়, সবাই হয় না এবং পাইওনিয়রের বিরুদ্ধে বলেও কেউ পাইওনিয়র হতে পারেনা।
মোস্তাফা জব্বার কি কখনো বাংলা ইউনিকোডের বিরোধিতা করেন নি ? ভারতে বসে আমার পক্ষে পুরোটা বোঝা সম্ভব নয় । কিন্তু ভাবুন তো অভ্রের মত সুন্দর সফটওয়্যার ফ্রীতে পেলে কেন আমি খামোকা পয়সা দিয়ে বিজয়ের সফটওয়্যার কিনতে যাব ?
আর আমি যতদূর জানি বিজয়ের সব ফন্টও তাদের নিজদের তৈরি করা নয় । অন্য জায়গা থেকে টুকলি মারা ।
আমি কিছু ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করি, আমি সারভাইবাল অফ দি ফিটেস্ট মতাদর্শে বিশ্বাস করি, আমি যখন কম্পিউটার ব্যবহার করা শুরু করি তখন আমি বাংলা টাইপিং শিখতে চাই এবং বিজয় টাইপিং লেআউট আমার কাছে সবচেয়ে আদর্শ মনে হয়। দেশের অধিকাংশের কাছে তাই । কে কোন সফটওয়ার ব্যবহার করে তা কোন বিষয় নয় কারন দেশের সব সফটওয়ারেই বিজয় লেআউট দেয়া থাকে। কিন্তু ইউনিকোডে বিজয় দিয়ে লেখাযায় না সেটা লাকি ফনেটিক। আমার বিজয়ে যেখানে বাংলা টাইপ করা পানিভাত কিন্তু ইউনিকোডে লিখতে আমর অনেক কস্টকরে লিখতে হয় এতদিন পরও। তাহলে ব্যপারটা আমার কাছে হল ইউনিকোডেও বিজয়ের মত করে লেখার সুবিধা পাওয়া। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে মোস্তফা জব্বার সাহেবের দেশের উপরের লেভেলে কোন যোগাযোগ নাই তাই তিনি অনেক (আমার কাছে) যৌক্তিক কথা লিখেন কিন্তু তার কোন ফলাফল নেই। যেমন, বাংলাদেশ ইউনিকোডে সদস্য নয় বা ছিলনা (সদস্য হতে অনেক টাকা লাগে বা দু:খিত আমি জানিনা) তাই সেখানে বাংলাদেশের কোন ইনফ্লুয়েন্স নাই, মাইক্রোসফটেও নাই। তাই অনেকে কস্ট করে বিজয়ের কাছাকাছি কোন লেআউট দিয়ে ইউনিকোডে লেখার জন্য ব্যক্তিগত গ্রুপ সফটওয়ার তৈরি করছে। এখানে অনেক ব্যপার আছে নিশ্চই যা আমি জানি না। কিন্তু আমার মতামত হল যদি হুবহু বিজয় লেআউট দিয়ে ইউনিকোডে লেখা যায় এমন একটা সফটওয়ার কমদামে পাওয়া যায় তাহলে ভাল হত যেহেতু আমি আয়রোজগার করিনা। আমার ব্যবহার করা কোন ইউনিকোড সফটওয়ারই হুবহু বিজয় লেআউট সাপোর্ট করেনা। কিন্তু বিজয় একুশে সফটওয়ার অনেক দাম হওয়ার আমি সেটা কিনতে পারছিনা। সবশেষে বালতে চাই বিশ্ব একদিকে আমি একদিকে বিজয়ের মত করে লিখাযায় এমন নীতিই আমি সাপোর্ট করব, সেটা শুধু বাংলাদেশ নির্ভর হলেও রাজি। মোস্তফা জব্বারের উচিত সরকারে উপর লবিং করে এর একটা ব্যবস্থা করা। (বিনীত ভাবে জানাতে চাই এটা মনে হয় পশ্চিমবঙ্গের কোন ব্লগ আমি জীবনেও কোন ব্লগে লিখিনাই এখানো ছাড়া, তাই এখানেই আমার মতামত জানালাম যদিও আমি একজন বাংলাদেশী এবং আমি মনে করি যাহবার তাই হবে সময়ই আমাদের বলে দেবে কি হবে তবে যে যার জায়গা থেকে প্রবলভাবে চেস্টা করাউচিত যাতে তার ইচ্ছাটাই সফল হয়।)
মোস্তফা জব্বারের উচিত তার বিজয় একুশে সফটওয়ারের দাম কমানো অন্তত ১,৫০০ টাকা করা। আমি তাকে ব্যক্তিগত ভাবেই জানিয়েছিলাম কিন্তু তিনি রাজি হননি বলেছেন যারা লাখ লাখ টাকার প্রিন্টিং বা এধরণের ব্যবসা করেন তারা কেন ৫,০০০ টাকা আমাকে দিতে পারবেন না। যা হউক আশা করি ভবিষ্যতে এর দাম কমবে এবং আমি এটা কিনতে পারব ও আমার সমস্যা সমাধান হবে। আল্লাহ আমাকে সেই তৌফিক দাণ করুন (আমীন) কারন এটাদিয়ে হুবহু বিজয় লেউটে লেখা যায়(আমি ট্রাই করেছিলাম) এবং এরফন্ট ইউনিকোড সাপোর্ট করে)।
সুন্দর লেখা, ধন্যবাদ।
রাগিব- সামহোয়ারইন-এ এখন বাংলা ইউনিকোডে টাইপ করা যায়।
এটা আমাদের স্বীকার করতেই হবে আজ হোক কাল হোক আমাদের ইউনিকোডকে গ্রহণ করতে হবে। সেটা আমাদের অস্তিত্বের জন্যই। ইউনিকোড প্রচারের জন্য আমি নিজে ব্যক্তিগত ভাবে ২০০৫ থেকে পত্র-পত্রিকাগুলিতে অনেক লেখা লিখি করেছি। যখন শুরু করেছিলাম তখন এতটা জনসচেতনাতা ছিলনা। আজ ভাল লাগে যে এখন অনেক সাইটই ইউনিকোডকে গ্রহণ করেছে। শুধু মাত্র পত্র-পত্রিকাগুলি ছাড়া। এদেরকে কিভাবে বোঝান যাবে সেটাই ভাবছি। আপনাদের কোন বুদ্ধি আছে?
আমাদের সাইট দেখার নিমন্ত্রণ রইল। আর অবশ্যই পুরো সাইটটি ইউনিকোড বাংলায়। এবং আমার জুমলা এর বাংলা সংস্করণকে প্রয়োগ করেছি।
ধন্যবাদ সবাইকে।
http://biggani.com
বাংলা ইউনিকোড ব্যবহার করার ফলে সহজে আপনাদের দেখা পেলাম।
কিন্তু ওয়েবসাইটে ফন্টগুলো এতো ছোটো আসে যে, ঠিকমত পড়াই যায়না। ফন্ট বড় করার কী উপায়? আমাকে মেইল করে জানালে খুব খুশী হব। rummon77@gmail.com
সুন্দর লেখা। মোস্তফা জব্বার একসময় ইউনিকোডের বিপক্ষে অনেক কথা বলেছেন/লিখেছেন। বিজয় ইউনিকোডে আসার পর অবশ্য এনিয়ে তাকে কিছু বলতে শুনিনি। তবে আমাদের সরকারেরও সমালোচনা করতে হবে, ইউনিকোড কনসোর্টিয়ামে শুধু অনেকগুলো টাকা খরচ হবে বলে আমরা যোগ দিইনি!
আমি নিজে অভ্র ব্যাবহার করি। আমি একসময় বিজয় কীবোর্ড ব্যাবহার করতাম, এখন অভ্র ফোনেটিক দিয়ে লিখি। ফোনেটিক টাইপিংটাকেই কেন জানি আমার সবচাইতে স্বাভাবিক লাগে!
ভালো থাকবেন।
বিশ্বজিৎ-
অভ্রদিয়ে লেখা সত্তি অসাধারন, এবং ইউনিকোডের ব্যবহার সবাইকে একসময় গ্রহন করতেই হবে কারন জণগণ যাচাইবে সেটা তৈরী রাখেতই হবে নাহলে সবশেষ এটা সবাই (খবরের কাগজ অথবা সরকার)জানে,
ধন্যবাদ।
Post a Comment